1. faridpurkhabor@gmail.com : Sahadat Hossain Tito : Sahadat Hossain Tito
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদপুরে অস্ত্র মামলায় ছাত্রলীগ নেতার ১৭ বছরের কারাদণ্ড বিএনপি জাতীয় সরকারগঠন করে ক্ষমতায় যাবে। ফরিদপুরে বিএনপি’র বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস পালিত। নিক্সন চৌধুরীসহ ৯৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে দ্রুতবিচার আইনে মামলা ফরিদপুরে সাড়ে তিন বছর পর হত্যা মামলা দায়ের, চেয়ারম্যানকে আসামী করার প্রতিবাদ ফরিদপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লাবুসহ ১১৪ জনের নামে হত্যা মামলা ফরিদপুরে নিক্সন চৌধুরীসহ ১১০ জনকে আসামি করে থানায় এজাহার ফরিদপুরে আ’লীগ নেতা, ইউপি চেয়ারম্যান মজনুকে দূর্ণীতিবাজ আখ্যা দিয়ে অপসারণ দাবী ফরিদপুর বর্ধিত পৌরসভা বাতিলের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ ফরিদপুরে চাকরি পুনর্বহাল এর দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের অভিযানে মিললো সরকারি চাল-আটা, ৪ গুদাম সিলগালা

ফরিদপুরে মোশাররফ অনুসারীদের বিরুদ্ধে আরো একটি মানি লন্ডারিং মামলা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৩, ১১.০২ পিএম
  • ৯৩ জন সংবাদটি পড়েছেন।

ফরিদপুরে মোশাররফ অনুসারীদের বিরুদ্ধে আরো একটি মানি লন্ডারিং মামলা

ফরিদপুর প্রতিনিধি :

ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ফরিদপুরে একশো কোটি ৫২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে আরো একটি মামলা হয়েছে।মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ভাই ও সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এপিএস এএইচএম ফোয়াদ, খন্দকার মোশাররফের অত্যন্ত প্রিয়ভাজন দুই সহোদর শহর আওয়ামী লীগের বহিস্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেল।

সিআইডির ইন্সপেক্টর মো. নাসিরউদ্দিন বাদি হয়ে বুধবার(৯ আগস্ট)ফরিদপুরের কোতয়ালী থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

ফরিদপুর কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এমএ জলিল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ দমন আইনে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। কোতয়ালী থানার মামলা নম্বর ২৮।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, সিদ্দিকুর রহমানের সাবেক মন্ত্রীর ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরের মাধ্যমে ঠিকাদারি কাজে ৩ থেকে ৫ পার্সেন্ট কমিশন নিতেন। খন্দকার বাবরের পরে তিনি এপিএস ফোয়াদ, বরকত ও রুবেলের হেলমেট ও হাতুড়ি বাহিনী ব্যবহার করে কমিশন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন।

ক্ষমতার দাপটে একচেটিয়া অধিপত্য বিস্তার করে ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্স, ফরিদপুর রেল স্টেশনের পাশে বালু ও পাথরের ব্যবসা এবং সিএন্ডবি ঘাট ও টেপাখোলা হাট নিয়ন্ত্রণ করে একশো কোটি ৫২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা উপার্জন করেন। সিদ্দিকুর রহমান ব্যতিত এ মামলার অন্যান্য সকল আসামীরা অন্য মামলায় জেল হাজতে রয়েছেন।

এর আগে সিআইডি সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের অনুসারীদের বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের একটি মামলার পরে এপিএস ফোয়াদের নামে মানি লন্ডারিংয়ের আরো একটি মামলা দায়ের করেছে। এরমধ্যে ২ হাজার কোটি টাকার মামলায় ১ম দফায় ১০ জনের নামে এবং দ্বিতীয় দফায় আগের আসামিরা সহ মোট ৪৬ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছেন মামলার তদন্তকারীকর্মকর্তা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2022
Design & Developed By : JM IT SOLUTION