1. faridpurkhabor@gmail.com : Sahadat Hossain Tito : Sahadat Hossain Tito
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদপুরে অস্ত্র মামলায় ছাত্রলীগ নেতার ১৭ বছরের কারাদণ্ড বিএনপি জাতীয় সরকারগঠন করে ক্ষমতায় যাবে। ফরিদপুরে বিএনপি’র বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস পালিত। নিক্সন চৌধুরীসহ ৯৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে দ্রুতবিচার আইনে মামলা ফরিদপুরে সাড়ে তিন বছর পর হত্যা মামলা দায়ের, চেয়ারম্যানকে আসামী করার প্রতিবাদ ফরিদপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লাবুসহ ১১৪ জনের নামে হত্যা মামলা ফরিদপুরে নিক্সন চৌধুরীসহ ১১০ জনকে আসামি করে থানায় এজাহার ফরিদপুরে আ’লীগ নেতা, ইউপি চেয়ারম্যান মজনুকে দূর্ণীতিবাজ আখ্যা দিয়ে অপসারণ দাবী ফরিদপুর বর্ধিত পৌরসভা বাতিলের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ ফরিদপুরে চাকরি পুনর্বহাল এর দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের অভিযানে মিললো সরকারি চাল-আটা, ৪ গুদাম সিলগালা

সবাই মিটিং-মিছিল করলো, শোকজ খাইলাম আমি আর সাকিব: নিক্সন

  • Update Time : শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৯.৫৯ পিএম
  • ১০৮ জন সংবাদটি পড়েছেন।

সবাই মিটিং-মিছিল করলো, শোকজ খাইলাম আমি আর সাকিব: নিক্সন

ফরিদপুর প্রতিনিধি:

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে শোকজ খাওয়ার পর আদালতে গিয়ে ব্যাখ্যা দিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন)। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ৩টায় ফরিদপুর যুগ্ম ও জেলা দায়রা জজের দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন চৌধুরীর কাছে লিখিত ব্যাখ্যা দেন।

তবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে ও পরে সারা দেশে অনেক প্রার্থী মিছিল-মিটিং করলেও শোকজ শুধু তাঁকে আর ক্রিকেটার সাকিবকে দেওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন তিনি।

নিক্সন চৌধুরী ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গত বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।

এদিন তিনি দুই শতাধিক মোটরসাইকেল, দুই শতাধিক প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান নিয়ে নির্বাচনী এলাকা সদরপুর, ভাঙ্গা ও চরভদ্রাসন উপজেলা ঘোরেন। এরপর গাড়িবহর নিয়ে ফরিদপুর শহরে আসেন। এ সময় শহরে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এমনকি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় চত্বরে কয়েক শ মানুষ নিয়ে গিয়ে স্লোগান দেন নিক্সন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি ফরিদপুর-৪-এর চেয়ারম্যান যুগ্ম ও জেলা দায়রা জজ মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন চৌধুরী। নোটিশে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮-এর বিধি ৮(ক) ও ৮(খ)-এর বিধান এবং বিধি ১২-এর বিধান লঙ্ঘন করেছেন প্রার্থী নিক্সন চৌধুরী। এ বিষয়ে তাঁর কাছে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে শুক্রবার বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়।

মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) ব্যক্তিগত গাড়িতে করে আজ বেলা ৩টা ৫ মিনিটে ফরিদপুর যুগ্ম ও জেলা দায়রা জজের দ্বিতীয় আদালতে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি প্রায় ৫০ মিনিট অবস্থান করেন।

বেরিয়ে এসে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাকে আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগে চিঠি দেওয়া হয়, আমি লিখিতভাবে জবাব দিয়েছি। আমি বলেছি, এ রকম যেন আর আচরণবিধি লঙ্ঘন না হয় সেদিকে নজর রাখব।’

আত্মপক্ষ সমর্থন করে এই প্রার্থী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের লোকসংখ্যা অনেক বেড়ে গেছিল। আমরা তো কাউকে দাওয়াত দেইনি। কোথা থেকে কত লোক আসছে, আসলে এটা আটকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। আমরা তো আর নিজেরা ইচ্ছা করে এটা করি নাই। আমরা ডিসি সাহেবের রুমে পাঁচজনই ঢুকেছিলাম। আসলে আমাদের যারা ভালোবাসে, তাদের উল্লাস নিয়ন্ত্রণ করা কষ্ট হয়ে যায়।’

তবে অনেকে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেও পার পেয়ে যাচ্ছে অভিযোগ করে নিক্সন চৌধুরী বলেন, ‘অনেকেই নমিনেশন জমা দিয়েছে। সব জায়গাই মিটিং-মিছিল হয়েছে, শোকজ খাওয়ার সময় আমি আর সাকিব আল হাসান খাইলাম। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছি, এমন কোথাও নেই যে মিটিং-মিছিল হয় নাই। খালি আমাদের মতো কিছু মানুষকে শোকজ দেওয়া হয়েছে। এটাকে হাইলাইট করা হয়েছে, আমার আর সাকিব আল হাসানের বিষয়টিই পত্রিকায় লিখেছে। এটা দেওয়াতে ভালো হয়েছে, সবাই সাবধান হবে।’

মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য। ফরিদপুর-৪ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। আসনটি থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2022
Design & Developed By : JM IT SOLUTION