1. faridpurkhabor@gmail.com : Sahadat Hossain Tito : Sahadat Hossain Tito
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদপুরে বোয়ালমারীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ । দুই ইউনিয়নকে ফরিদপুর দুই আসনের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ : ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সভা আসন বিন্যাসের প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মহাসড়ক অবরোধ। ফরিদপুরে তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা খালেক চেয়ারম্যানের ১০ম মৃত্যুবাষিকী পালিত। ফরিদপুর প্রেসক্লাবে গোলটেবিল বৈঠকে আরেকটি রেনেসাঁ সৃষ্টির ডাক –হেযবুত তওহীদের। ফরিদপুর সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে খাইরুল ইসলাম নীলুর স্মরণে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুরের নিপা ফ্লাওয়ার মিলে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অনুমোদনহীন শিশু খাদ্যপণ্য জব্দ করেছে যৌথ বাহিনী। ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারি কুটি মিয়া গ্রেপ্তার, বিপুল অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার ফরিদপুরে ১৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

ফরিদপুরে চায়না কমলা বাগান মধুখালীতে।

  • Update Time : বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩, ১০.২৭ পিএম
  • ৩৭০ জন সংবাদটি পড়েছেন।

ফরিদপুরে চায়না কমলা বাগান মধুখালীতে।
শাহাদাত হোসেন তিতু,ফরিদপুর।
ফরিদপুরেও চায়না কমলা চাষাবাদে সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। কোনো রকম কৃষি বিভাগের পরামর্শ ছাড়াই ইউটিউব দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে চাষাবাদ শুরু করে ইলিয়াছ কাজি নামের এক চাষী। থোকায় থোকায় চায়না কমলা দেখতে পেয়ে মনে হবে যে দাজিলিংএর কোনো এক বাগানে আছি। আসলে না এটা ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার জাহাপুর ইউনিয়নের টুমরাকান্দি গ্রামের ইলিয়াছ চাষীর চায়না কমলা বাগান। ৫৭ শতাংশ জমির উপর ১০০টি চায়না কমলা চাড়া রোপন করে বছর তিনেক আগে,প্রথম বছরে কোনো রকম ফল ধরলেও এবছর প্রচুর ফল ধরেছে গাছে,প্রতিটি গাছে ২০ থেকে ৪০ কেজি ফল ধরেছে চাষী জানায়। তবে বাজারজাত নিয়ে বিপাকে, পাইকাররা প্রতি কেজি ৬০/৭০ টাকা দরে ক্রয় করতে আগ্রহী। জৈব সার, সেক্সফরমন ও হলুদ কার্ড ব্যবহার করে সম্পুন্ন কিট নাশক মুক্ত এই বাগানের ফল খুচরা ক্রেতাদের কাছে জনপ্রিয় পেলেও পাইকাররা হতাশ করার চেষ্টায় আছে, বাগান থেকে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এই ইউনিয়নে লিচু চাষাবাদের সুনাম রয়েছে,ইলিয়াছের দেখাদেখি অনেকেই চায়না কমলা বাগান করতে আগ্রহী হলেও বাজারজাত নিয়ে সংশয় আছে বলে উদ্যোক্তার জানান। ক্ষুব্দ কমলা চাষী বলেন কৃষি বিভাগের কর্মকতাদের ফোন দিলে আসে,ঘুরে ঘুরে দেখে চলে যায়,কোনো পরামর্শ দেয় না। তবে কেউ কেউ কৃষি বিভাগের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন মনে করেন।কমলার ফলন ভালো তবে বাজারজাত করণের সমস্যা দেখা দিয়েছে,তাই আপেক্ষাকৃত লাভ কম হবে বলে জানিয়েছে কমলা চাষী। পরিচর্যা ও বাজারজাতের কৃষি বিভাগের পরামর্শ পেলে আরো লাভবান হতে পারবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2022
Design & Developed By : JM IT SOLUTION